• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালালদের দৌরাত্ম্য, সেবায় চরম বিঘ্ন ও ভোগান্তি রাঙ্গামাটি কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া ইউনিয়নস্থ সোনাইছড়িতে মাহা সাংগ্রাই জলকেলি উৎসব২০২৫ খ্রিঃ অনুষ্ঠিত গাজীপুরে বিএনপি নেতার অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল, নিন্দার ঝড় । দৈনিক সময়ের ডাক গাজীপুর মহানগরের ১৪ নং ওয়ার্ডের কৃষক দলের কমিটি গঠন প্রসঙ্গে আলোচনা সভা অনুষ্ঠান গাজীপুর ছাত্রদলের দুর্দিনের কর্মী অনিক কে বহিষ্কার করায় প্রতিবাদের ঝড় কর্মীদের মাঝে গাজীপুর মহানগর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠন নববর্ষে বর্ষবরণের বর্ণিল শোভাযাত্রায় অংশ নেয় হাজারো মানুষ গাজীপুরে বাসন মেট্রো থানা জিয়া সৃতি সংসদ বৈশাখী শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহন। বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় জীবনের আনন্দময় উৎসব —-মো: টুটুল তালুকদার মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, প্রিয় আশিক চৌধুরী বনাম একশ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রসঙ্গে খোলা চিঠি। নওগাঁয় ক্ষুদ্রনৃগোষ্টি আদিবাসী পরিবারের গৃহবধু পরোকিয়ার বলি শিকার অতঃপর সন্ধ্যারানীকে ফিরেপেতে সংবাদ সম্মেলন

দুর্নীতি জগতের গডফাদার, ঠান্ডা মাথার ভূমিদস্যু হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগ শহিদুল হক খোকনের বিরুদ্ধে

স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ / / ৯৪ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
Oplus_0

চান্দপুর গালিম খার বাগ সৈয়দ মিরাণ শাহ তাতারী এফতেদায়ী মাদ্রাসার ওয়াকফ সম্পত্তি মোঃ শহিদুল হক খোকন সরকার (৬০),নিজের দাবি করে লক্ষ লক্ষ টাকার সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

সৈয়দ মিরান শাহ তাতারী এফতেদায়ী মাদ্রাসা করার জন্য তিন জন সম্পত্তি ওয়াকফ দেন, তাদের মধ্যে একজন ১।মরহুম সুলতান উদ্দিন সাহেব ৪০ শতাংশ ওয়াকফ দেয়, এবং খোকন সরকার জোর দখল রাখছে আরো ২০ শতাংশ, মোট ৬০ শতাংশ ।২। মরহুম আবু বক্কর সিদ্দিক ১২ শতাংশ সম্পত্তি ওয়াকফ করেন।

এবং মরহুম আবু বক্কর সিদ্দিক সাহেবের বড় ছেলে মরহুম নুরুল ইসলাম তুতু মিয়া ৩ শতাংশ ওয়াকফ দেয়। মরহুম তুতু মিয়া সাড়ে ৩.৫ শতাংশ জমি কিনেন। মরহুম তুতু মিয়া ৩ শতাংশ জমি মাদ্রাসায় ওয়াকফ দেয়। তার কিছু দিন পর শহিদুল হক খোকন সরকার ওয়াকফ জমি নিজের দাবী করে, পরে তুতু মিয়া বাংলা ১৪০৬ সালের ১৫ ই চৈত্র তারিখে চান্দপুর গালিম খার বাগ সৈয়দ মীরাণ শাহ তাতারী এফতেদায়ী মাদ্রাসা ওয়াকফ জমি জমা নিয়া বিভিন্ন গ্রামের ইউনিয়নের ও উপজেলার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ কে নিয়ে সালিশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সালীশে সভাপতিত্ব করেন তালেব হুসেন(ডুগু মিয়া)

উল্লেখিত সালিশে মোহাম্মদ তুতু মিয়া গং,ও মোঃ খোকন সরকারের সাথে ওয়াকফ সম্পত্তির নিয়া শালীশে উভয় পক্ষের জবানবন্দী নিয়া নিম্নের লেখা মতে মিমাংশা করিয়া দেওয়া হয়। (১) অদ্য তারিখে পৃর্বে ওয়াকফ সম্পত্তির যা আয় উ্যপাদন হইয়াছে মাদ্রাসা খাতে খরচ বাদে ওয়াকফ দেওয়া জমি হারা হারি মতে প্রত্যেককে খোকন সরকার টাকা দিয়ে দিবে। (২) মাদ্রাসা সরকারি ভাবে অনুমোদন না পাওয়া আগ পর্যন্ত, যাহার তাহার ওয়াকফ দেওয়া সম্পত্তির আয় উ্যপাদন পূর্বের মালিক গন ভোগ বিনিয়োগ করিবে বলে উল্লেখ থাকে। (৩) মাদ্রাসা সরকারি ভাবে অনুমোদন পাইলে ওয়াকফ দেওয়া সম্পত্তির আয় মাদ্রাসা তাহবীলে জমা থাকবে। (৪) বর্তমান হইতে ভবিষ্যতে মাদ্রাসা যাবতীয় কাজ উন্নয়নের সাথে করিলে ওয়াকফ দেওয়া সম্পত্তি মালিক জনাব সুলতান মিয়া ও তুতু মিয়া কে নিয়া কাজ করিতে হইবে।উপরে বিচারের ঘোষণায় শর্ত সমূহ বিষয়াদী প্রথম পক্ষ তুতু মিয়া গং, ও ২য় পক্ষ মোঃ খোকন সরকার যথাযথ মেনে চলার জন্যে সর্ব সম্মতি ক্রমে বিচারক মন্ডলীগণ রায় ঘোষণা করেন। কিন্তু খোকন সরকার উল্লেখিত শালিশের অঙ্গীকার না মেনে এবং রায় না মেনে তাহার মন গড়া ওয়াকফ সম্পত্তির মালিক গনকে না নিয়ে খোকন সরকার ব্যক্তিগতভাবে প্রায় ৩৭ বছর ধরে ওয়াকফ সম্পত্তি নিজের দাবি করে ৫০ লক্ষ টাকার অধিক ও সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছেন উনার হাত থেকে রেহাই পাননি মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান, বাৎষরি মাহফিল,প্রতিষ্ঠিত ১৯৯৪ ইং, গ্রাম উন্নয়ন মিরাণীয়া একতা যুব সংঘ সমিতি,ইত্যাদি এসব উন্নয়ন মূলক কাজ দেখিয়ে দেশ ও দেশের বাইরে থেকে
নামে বে নামে কালেকশন, শিল্পপতি,দান বীর, প্রবাসী, এলাকার প্রভাব শালীদের কাছ থেকে প্রতি নিয়ত মুটা অংকের অর্থ সংগ্রহ করে। বাদ পরেনি (এমপি, উপজেলার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, ইউ, পি সদস্যরা) সরকারি বাজেট, টিয়ার, সকল অনুদান মঞ্জুর করেন। সকল জায়গা খোকন সরকার দখল করে রেখেছেন, এর আয় পুকুর পতন, মাদ্রাসার মাঠে ফসল আবাদ এবং মাঠ লিজ দিয়ে মুটা অংকের টাকা আৎসাত করছেন। গ্রাম উন্নয়ন মিরাণীয়া যুব সংঘ সমিতির নগত অর্থ সহ সমিতির টাকায় খরিদ করা জমি উনার দখলে। মসজিদের জন্য জাইগা ওয়াকফা দেন মরহুম আউয়াল, মোঃ কলম উদ্দিন, এবং তাদের দোকান সরিয়ে মসজিদ করার জন্যে জায়গা খালী করে দেন, কিন্তু এই জাইগা উনার বৌয়ের নামে বলে দাবি করেন, গ্রাম উন্নয়ন মিরাণীয়া যুব সংঘ সমিতির টাকায় খরিদ করা জায়গা উনার বড় মেয়ে গাউছিয়া হকের নামে বলে দাবি করে,এবং উনার মেয়ের নামের সাথে পাড়ার নাম পরিবর্তন করে গাউছিয়া পাড়া রাখে এবং প্রথম জন্ম নিবন্ধনে দায়িত্ব পেয়ে গালিমখার বাগ বাদ দিয়ে গাউছিয়া পাড়া উল্লেখ করে দেন,গাউছিয়া পাড়া নাম সরকারী ভাবে কোড পাইনি। পূর্ব পুরুষ গনের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে উনার খানকা তৈরী করে উনার ভক্ত মুরিদ গনের জান্নাতের রাস্তা দেখানোর জন্যে। ১৫ শতাংশ জায়গা কবরস্থান দখলকরে তৈরী করে রান্না ঘড় উনার মুরিদ গন উরশের সময় গরু মহিস উট ছাগল রান্না করার জন্যে, এবং কবরস্থানের ৮ শতাংশ জাইগা পুকুরে,অতছো কবরস্থানে জায়গা প্রয়োজন, ৫ ই পোষ বাৎসরিক মাহফিলের জমা টাকা, ও ব্যপক কালেকশনের টাকা আত্মসাৎ করে এবং ৬ মাঘ মীরহুসেনের বাৎসরিক ওরস এর টাকা ও মাহফিলোর ওয়াকফা জমি আত্মসাৎ করার প্রতিবাদ করেন উনার ভাতিজা নাজিম উদ্দীন, খোকন সরকারের সন্ত্রাসী বাহিনি নাজিম উদ্দীন এর উপর হামলা করে, এই বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা আদালতে মামলা করে নাজিম উদ্দীন, কটিয়াদী মডেল থানা থেকে তদন্ত করে সত্যি বলে চার্সিট জমা দেন। রাস্তা বন্ধ করে খানকা করার এবং মসজিদের জায়গা নিজের বৌয়ের বলে দাবিদেউয়ায় প্রতিবাদ করলে ও এলাকার মাহফিলে খোকন সরকারকে সভাপতির পদে না দেওয়াই চাচাতো ভাই ভাতিজা সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে।এলাকাবাসী বলে ২০০৭ সালে আপন ভাইয়ের স্ত্রী খোকন সরকারের বিরুদ্ধ নারী শিশু নির্যাতন মামলা করে কিশোরগঞ্জ জেলা জজকোর্টে, পাকুন্দিয়া থানা সার্কেল পুলিশ অফিসার তদন্ত করেলে সত্য বলে প্রমান হয়, প্রায় ৩ বৎসর মামলা চলমান থাকে, তারপরে( ২০০০০০) টাকা জরিপানা দিয়ে সমাধান করে। সৈয়দ মিরানশাহ্ এবতেদায়ি মাদ্রাসা ছাত্র ছাত্রী দের উপবিত্তি টাকা থেকে ৫০% টাকা খোকন সরকার কে দেউয়া লাগে, এই টাকা না দেউয়াই চাচাতো ভায়ের বৌকে অনেক মারপিট করে লাকরি দিয়ে এই বিষয় টাকা পয়সা দিয়ে ক্ষমা চেয়ে সমাধান করে। ছাইফুল গং এদের জাইগা জমি জোর দখল করেন এর প্রতিবাদ করলে ছাইফুলের ভাইয়ের বৌকে দা দিয়ে কুপিয়ে যক্ষম করে ও ছাইফুল সহ সকলের উপর সন্ত্রাসী হামলাচালায় বাড়ি ঘর লুট পাট করে, পরে কিশোরগঞ্জ জজ কোট মামলা করলে বিজ্ঞ আদালত কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।জেল খেটে জায়গা ফিরত দেয় ও ক্ষমা চায়, এবং ক্ষতিপূরণ দেয়। তারপরও কমেনি মিথ্যা মামলা হয়রানি একের পর এক মিথ্যা মামলা করে হয়রানি করছে শহিদুল হক খোকন এলাকাবাসীর অভিযোগ। শহিদুল হক খোকন সরকাররে অপরাধ মূলক কাজ, মিথ্যা মামলায় হেনস্থা, সন্ত্রাসী দাংগা বাজ, জমি দখল সহ সকল বিষয় নিয়ে এলাকাবাসী মানববন্ধন করে,, অন্যায়ভাবে জমি দখলের পর মিথ্যা মামলা, প্রতিবাদে মানববন্ধন করে গাউছুল আজম / আয়মন্নেছা জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও এলাকাবাসী।(০৪ অক্টোবর) রোজ, শুক্রবার, জুম্মা নামাজের পরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। কিশোরগঞ্জে কটিয়াদী উপজেলা চান্দপুর গালিম খার বাগ খোকন সরকার সহ সকল দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে এবং দালালদের হাতে আর নয় জিম্মি, রাজনীতিক দালালদের হাত থেকে, ইসলামিক প্রতিষ্টান ও সাধারন জনগনের অর্থ সম্পদ মুক্তির দাবিতে, এবং অন্যায়ভাবে জমি দখলের পর মিথ্যা মামলা, প্রতিবাদে মানববন্ধন করে গাউছুল আজম / আয়মন্নেছা জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও এলাকাবাসী।

চান্দপুর গালিম খার বাগ সৈয়দ মিরাণ শাহ তাতারী এফতেদায়ী মাদ্রাসা ওয়াকফ সম্পত্তি কাজী মোঃ খোকন সরকার নিজের দাবি করে লক্ষ লক্ষ টাকার সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে। সে সময় বক্তব্য রাখেন গাউছুল আজম/আয়মন্নেছা জামে মসজিদের প্রধান উপদেষ্টা, মোঃ রতন মিয়া তিনি বলেন আমার ছেলে নাসিমকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে আমার কাছ থেকে এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা নেন, দুই বছর পর আবার টাকা দাবি করে আমি দিতে পারি নাই বলে আমার ছেলের নাসিমের চাকরি হলো না,এবং আমি আমার টাকাও ফেরত পাইনি, প্রচার সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বলেন আমরা সবাই সমাজের মিলেমিশে থাকতে চাই, শহিদুল হক খোকন বহিরাগত দাঙ্গাবাজ লোক নিয়া সমাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আমাদের উপর হামলা করে এবং মিথ্যা মামলা করে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেন। মানববন্ধনের মোঃ নাজিমউদ্দীন বলেন মাহফিলের জন্য বহিরাগতদের কাছ থেকে কালেকশন ও ১৭বছর জাবত জামা টাকার হিসাব চাইলে,, খোকন সরকার হিসাব না দিয়ে আমাকে আক্রমণ করে এবং আমার নামে মিথ্যা মামলা করে আমি উনাকে আক্রমণ করেছি,, আমি নিরুপায় হয়ে কিশোরগঞ্জ আদালতে মামলা করি, কটিয়াদী মডেল থানায় তদন্তের দায়িত্ব দেয় এবং সঠিক তদন্ত করে আদালতে চার্জসিট জমা দেয়, সেখানে ঘঠনার স্থলে সাক্ষী গানের সাক্ষ্য খোকন সরকার দোষী প্রমানিত হয়,, কিন্তু খোকন সরকার আমাকে হয়রানি করার জন্যে আমাকে ও আমার পরিবারের ৪ জনের বিরুদ্ধে আরো ২ টি মিথ্যা মামলা করে অনেক হেনস্থা করে,,, খোকন সরকার মিথ্যা মামলা করে অনেক জন কে হেনস্থা করেছে,, বাদ পরেনি শশুর বাড়ী কাছের আত্মীয় এবং নিজে আপন (ভাই, ভাতিজা, ভাবি,ছোট্ট ভায়ের বৌ )খোকন সরকার মসজিদ, মাদ্রাসা, মাহফিল,কবরস্থান, সংঘটনের অর্থ,নামে বে নামে ভূয়া রশিদ বই দিয়ে দেশ ও দেশের বাইরে থেকে কালেকশন করেন, এগুলো এর প্রতিবাদ করলে, মিথ্যা মামলা দিয়ে দমন করে,,মন্তব্য করেন তার আপন ভাতিজা নাজিমউদ্দীন,সহ এলাকাবাসী। সে সময় বক্তারা বলেন, মসজিদ -মাদ্রাসা এবং এলাকার মানুষকে বিভিন্ন সময় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি বন্ধের দাবিতে ও জনসাধারণের অর্থ সম্পদ আত্মসাতের অভিযোগে শহিদুল হক খোকন সরকার,সভল মিয়া,ইসমাইল মিয়া,মাহাবুল মিয়া,আলী আহাম্মদ, মোঃ আকবর ও শহীদুল্লাহ হক খোকন সরকারের সাথে যারা জড়িত তাদেরকে অবিলম্বে  আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান এলাকাবাসী।


More News Of This Category
bdit.com.bd