• শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চাই জুলাই বিব্লব বইমেলা ২০২৫ জুলাই বিব্লবে আহত নিহত সবার স্বরণে এবং সকল লেখক একই মঞ্চে। ইসরায়িলের বর্বরোচিত হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে বেনাপোলে বিক্ষোভ মিছিল ইসরাইলের নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে ঘাটাইলে প্রতিবাদ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ কিশোরগঞ্জে বিশাল বিক্ষোভ,ফিলিস্তিনে ইসরাইলের তাণ্ডবে তীব্র নিন্দা নওগাঁ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৫শ বর্ষী ঐতিহ্যবাহী শ্রী শ্রী রামের জন্মতিথি উপলক্ষে রঘুনাথ জিউ মন্দিরে রাম নবমী পূজা অনুষ্ঠিত। শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা, বই বিতরণ কর্মসূচি,আয়োজনে মিশন শিক্ষা পরিবার, আদাবর, ঢাকা। ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি ও নীতিমালা প্রণয়ের দাবীতে এ্যাম্বুলেন্স মালিক কল্যাণ সমিতির পথসভা।  মুসলমানদের অধঃপতনের জন্য দায়ী, মুনাফিক মুসলিম শাসকরা পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, যুবদল নেতা মো.কামরুল ইসলাম। ঈদুল ফিতর জামাতের জন্য প্রস্তুত কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া মাঠ

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচারণা নিয়ে আইনে আসলে কী আছে? এটি নিয়ে বিতর্ক কোথায়

Reporter Name / ২৩৭ Time View
Update : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪

গণশক্তি ডেস্কঃ

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচার প্রচারণা বিষয়ে মিডিয়ার প্রতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার হুঁশিয়ারি নিয়ে নানান আলোচনা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের বক্তব্যকে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

সম্প্রতি তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, “যারা মিডিয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্টদের প্রচার প্রচারণা করার সুযোগ করে দিবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

মি. ইসলামের এই ঘোষণা “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সাথে যায় কি না,” সেই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। কারণ গত জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অংশগ্রহণে যে মাসব্যাপী আন্দোলন হয়েছিলো, সেখানের অন্যতম প্রধান দুই দাবি ছিল ‘বাক স্বাধীনতা ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠন’।

কিন্তু তথ্য উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্ট থেকে সেই দুই দাবির প্রতিফলন ঘটছে না বলেন মনে করেন বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

এখনও সেই একই ধরনের ঘটনা আমরা প্রত্যাশা করি না। গণতান্ত্রিকভাবে, সুষ্ঠু স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলুক, আমরা তা চাই,” বলছিলেন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন।

একে মিডিয়ার জন্য হুমকি বলে মনে করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন। “এখানে শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সংগঠনের কথা বলা হয়নি। যারা ফ্যাসিস্ট বা গণহত্যার সাথে জড়িতদের কথাও বলা হয়েছে,” বলছিলেন তিনি।

মি. ইসলামের বলা ‘নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্ট’ সম্বন্ধে আইনে আসলে কী আছে? এ বিষয়ে আইনজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মীরাই বা কী বলছেন?


More News Of This Category
bdit.com.bd