রাসেদুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার রাজশাহী :
রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী মডেল থানা মাদকের এক কোরিডোর। জুলাই আগস্টের পর পরই গোদাগাড়ী মডেল থানায় কর্মরত ওসি রুহুল আমিন রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসির দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তিনি কিছু মাদক উদ্ধার করে মিডিয়া ও প্রশাসনের নজরে বেস্ট অফিসার হিসেবে আলোচনায় জায়গা করে নেন আর সেই সুবাদে প্রশাসনের বড় কর্তা ও গোদাগাড়ীর দায়িত্বশীলদের ম্যানেজ করে হয়ে যান বাংলাদেশের যে কয়টি থানা মাদকের রাজ্য হিসেবে খ্যাত তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য রাজশাহীর গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ। তিনি প্রথম দিকে সুনজর কাড়তে দু, চারটে উল্লেখযোগ্য মাদক কারবারি গ্রেফতার করার পর গোদাগাড়ী মডেল থানায় গড়ে তোলেন মাদক সিন্ডিকেট সখ্যতা গড়ে তোলেন মাদক কারবারী ও অপরাধীদের সাথে, এই ওসি রুহুল আমিন আমার পরপর রাজশাহী জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন।আর আর শ্রেষ্ঠ ওসি রুহুল আমিন সাহেবই তো নির্বাচিত হবেন কারণ তারতো টাকার অভাব নেই! প্রতি মাসে মাদকের মাসোহারা, অপরাধীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে টাকা খেয়ে গরীব ও সাধারণ মানুষকে ধমক দিয়ে অভিযোগ না নিয়ে কোর্টে মামলা করানো, আবার অনেককে মিথ্যা মামলায় জড়ানোর ভয় দেখিয়ে স্তব্ধ করে দেয়া ইত্যাদি প্রভাব খাটিয়ে ভদ্র অফিসার ইনচার্জ হিসেবে বহাল তরিয়তে মাদক রাজ্যের শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন, তা-ও কি একবার পরপরই দুই বার ! এই ওসি রুহুল আমিন কিছুদিন পূর্বে নাকি গোদাগাড়ী উপজেলা চত্বরে নাকি এক অনুষ্ঠানে কতিথ নির্বাচিত দুই ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে সাথে প্রকাশ্যে নেচেছেন যার তথ্য প্রমাণ সহ একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা সহ বিভিন্ন অনলাইনে নিউজ হয়েছে,যার তথ্য আমার হাতেও এসেছে। ওসি রুহুল আমিনের বিভিন্ন মাদকের মাসোহারা ও অপরাধ সিন্ডিকেট সদস্যদের নিকট থেকে গোদাগাড়ী মডেল থানার কয়েকজন এস আই,প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই মাসুদ ও কাঁকন হাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের দুই, একজনের মাধ্যমে কালেকশন করান এবং সেই মাসোহারা ওসি রুহুল আমিনের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়, তাহলে শ্রেষ্ঠ ওসি তো উনিই হবেন,তাই নয়কি ! নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অনেক তথ্য প্রদান করেন পাশাপাশি গোদাগাড়ী মডেল থানা এলাকার গরীব, অসহায় ও সাধারণ মানুষ। আর প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই মাসুদ এর বিরুদ্ধে তো মিডিয়া কর্মী ও সাধারণ মানুষের তো অভিযোগের শেষ নাই এই অনিয়ম ও দুর্নীতি থেকে আমার করা মামলায় আমার আসামিদের কাছেও ঘুষ বানিজ্য করেছেন ওসি রুহুল আমিন ও এস আই মাসুদ সহ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি, পাশাপাশি ওসি রুহুল আমিন ও এস আই মাসুদ সহ গোদাগাড়ী মডেল থানা ও তার আওতাধীন প্রেম তলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র ও কাঁকন হাট তদন্ত কেন্দ্রের দূর্নীতিবাজ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।