• সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নওগাঁ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৫শ বর্ষী ঐতিহ্যবাহী শ্রী শ্রী রামের জন্মতিথি উপলক্ষে রঘুনাথ জিউ মন্দিরে রাম নবমী পূজা অনুষ্ঠিত। শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা, বই বিতরণ কর্মসূচি,আয়োজনে মিশন শিক্ষা পরিবার, আদাবর, ঢাকা। ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি ও নীতিমালা প্রণয়ের দাবীতে এ্যাম্বুলেন্স মালিক কল্যাণ সমিতির পথসভা।  মুসলমানদের অধঃপতনের জন্য দায়ী, মুনাফিক মুসলিম শাসকরা পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, যুবদল নেতা মো.কামরুল ইসলাম। ঈদুল ফিতর জামাতের জন্য প্রস্তুত কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া মাঠ ২৭ মার্চ ঢাকা উত্তর নারী সাংবাদিক ফোরাম এর আত্মপ্রকাশ নওগাঁয় পুলিশ সুপারের বডিগার্ড পরিচয় দিয়ে সাগর নামে এক প্রতারক কে গ্রেফতার দেশবাসীকে জানাই  ঈদ শুভেচ্ছা, অতঃপর কিছু কথা। আগামীকাল বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ যা ভুলে ও করা যাবে না।

শুক্রাণু দিলেই শিক্ষার্থীরা পাবেন নগদ অর্থ

Reporter Name / ২৮২ Time View
Update : শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: চীনে কমছে জন্মহার। এ সমস্যা নিরসনে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নগদ অর্থের বিনিময়ে সবচেয়ে সেরা শুক্রাণু সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে একটি চীনা শুক্রাণু ব্যাংক। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, হেনান প্রদেশের হিউম্যান স্পার্ম ব্যাংকের লক্ষ্য হলো সর্বোচ্চ সংখ্যার এবং সবচেয়ে শক্তিশালী শুক্রাণুর সন্ধান করা।

সিঙ্গাপুরভিত্তিক সংবাদমাদ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস জানায়, ২০ থেকে ৪৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা ৫০ দিন পর পর সর্বোচ্চ ২০ বার শুক্রাণু দিতে পারবেন। প্রত্যেকবার শুক্রানু দেওয়ার জন্য এক শিক্ষার্থী ৬ হাজার ১০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯১ হাজার ৬২৫ টাকা) পাবেন। তবে শুক্রাণু দিতে এক শিক্ষার্থীর ৫ ফিট ৪ ইঞ্চির বেশি উচ্চতা থাকতে হবে। সেইসঙ্গে ধূমপায়ী, মাদকাসক্ত ও সমকামি হওয়া যাবে না। শুক্রাণুর নমুনাগুলো কমপক্ষে চারটি মানদণ্ডে মূল্যায়ন করা হবে- ঘনত্ব, আয়তন, গঠন এবং গতিশীলতা।

গত ১০ সেপ্টেম্বর হিউম্যান স্পার্ম ব্যাংক শুক্রাণু সংগ্রহের এ আয়োজনের কথা জানান। সংস্থাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোতে দেওয়া একটি পোস্টে জানায়, রক্তদানের মতো শুক্রাণু দেওয়াও একটি মানবিক কর্মকাণ্ড। এটি কিছু মানুষের জীবনে সুসংবাদ নিয়ে আসতে পারে।

জন্মহার কমে যাওয়ায় ২০১৫ সালে এক সন্তান নীতি থেকে সরে আসে চীন। বর্তমানে দেশটিতে দম্পতিরা সর্বোচ্চ তিনটি সন্তান নিতে পারেন। তবে এরপরেও চীনে জন্মহার বাড়ানো যাচ্ছে। জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি, বেশিরভাগ নারীর কর্মক্ষেত্রে যাওয়া এবং উচ্চশিক্ষার প্রতি ঝোঁক এ বিষয়গুলো জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি ধীর করে দিয়েছে দেশটিতে।


More News Of This Category
bdit.com.bd