• মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নওগাঁর পত্নীতলায় একই পরিবারের দুই গৃহবধূর মৃত্যু নওগাঁর মান্দা ঐতিহ্যবাহী কুসুম্বা মসজিদের জায়গা অবৈধ ভাবে দখল করে নির্মিত দোকানঘর উচ্ছেদ কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, স্বাস্থ্য সেবা চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। নওগাঁ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সুবল চন্দ্রের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শার্শায় বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু  বেনাপোলে পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা সাভারে গাঁজা ও হিরোইন সহ দুই শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। গাছা থানায় মাদক সহ আটক করে উৎকোচের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ এ এস আই মামুনের বিরুদ্ধে গাজীপুরে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণার প্রস্তুতিকালে ছয় যুবক আটক আগে মেম্বার ইলেকশনে জিতে দেখাও : হাসনাতকে নাসিরুদ্দীন

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচারণা নিয়ে আইনে আসলে কী আছে? এটি নিয়ে বিতর্ক কোথায়

Reporter Name / ২৬৪ Time View
Update : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪

গণশক্তি ডেস্কঃ

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচার প্রচারণা বিষয়ে মিডিয়ার প্রতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার হুঁশিয়ারি নিয়ে নানান আলোচনা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের বক্তব্যকে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

সম্প্রতি তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, “যারা মিডিয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্টদের প্রচার প্রচারণা করার সুযোগ করে দিবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

মি. ইসলামের এই ঘোষণা “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সাথে যায় কি না,” সেই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। কারণ গত জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অংশগ্রহণে যে মাসব্যাপী আন্দোলন হয়েছিলো, সেখানের অন্যতম প্রধান দুই দাবি ছিল ‘বাক স্বাধীনতা ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠন’।

কিন্তু তথ্য উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্ট থেকে সেই দুই দাবির প্রতিফলন ঘটছে না বলেন মনে করেন বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

এখনও সেই একই ধরনের ঘটনা আমরা প্রত্যাশা করি না। গণতান্ত্রিকভাবে, সুষ্ঠু স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলুক, আমরা তা চাই,” বলছিলেন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন।

একে মিডিয়ার জন্য হুমকি বলে মনে করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন। “এখানে শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সংগঠনের কথা বলা হয়নি। যারা ফ্যাসিস্ট বা গণহত্যার সাথে জড়িতদের কথাও বলা হয়েছে,” বলছিলেন তিনি।

মি. ইসলামের বলা ‘নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্ট’ সম্বন্ধে আইনে আসলে কী আছে? এ বিষয়ে আইনজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মীরাই বা কী বলছেন?


More News Of This Category
bdit.com.bd