• শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালালদের দৌরাত্ম্য, সেবায় চরম বিঘ্ন ও ভোগান্তি রাঙ্গামাটি কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া ইউনিয়নস্থ সোনাইছড়িতে মাহা সাংগ্রাই জলকেলি উৎসব২০২৫ খ্রিঃ অনুষ্ঠিত গাজীপুরে বিএনপি নেতার অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল, নিন্দার ঝড় । দৈনিক সময়ের ডাক গাজীপুর মহানগরের ১৪ নং ওয়ার্ডের কৃষক দলের কমিটি গঠন প্রসঙ্গে আলোচনা সভা অনুষ্ঠান গাজীপুর ছাত্রদলের দুর্দিনের কর্মী অনিক কে বহিষ্কার করায় প্রতিবাদের ঝড় কর্মীদের মাঝে গাজীপুর মহানগর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠন নববর্ষে বর্ষবরণের বর্ণিল শোভাযাত্রায় অংশ নেয় হাজারো মানুষ গাজীপুরে বাসন মেট্রো থানা জিয়া সৃতি সংসদ বৈশাখী শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহন। বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় জীবনের আনন্দময় উৎসব —-মো: টুটুল তালুকদার মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, প্রিয় আশিক চৌধুরী বনাম একশ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রসঙ্গে খোলা চিঠি। নওগাঁয় ক্ষুদ্রনৃগোষ্টি আদিবাসী পরিবারের গৃহবধু পরোকিয়ার বলি শিকার অতঃপর সন্ধ্যারানীকে ফিরেপেতে সংবাদ সম্মেলন

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচারণা নিয়ে আইনে আসলে কী আছে? এটি নিয়ে বিতর্ক কোথায়

Reporter Name / ২৩৯ Time View
Update : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪

গণশক্তি ডেস্কঃ

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচার প্রচারণা বিষয়ে মিডিয়ার প্রতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার হুঁশিয়ারি নিয়ে নানান আলোচনা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের বক্তব্যকে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

সম্প্রতি তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, “যারা মিডিয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্টদের প্রচার প্রচারণা করার সুযোগ করে দিবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

মি. ইসলামের এই ঘোষণা “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সাথে যায় কি না,” সেই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। কারণ গত জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অংশগ্রহণে যে মাসব্যাপী আন্দোলন হয়েছিলো, সেখানের অন্যতম প্রধান দুই দাবি ছিল ‘বাক স্বাধীনতা ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠন’।

কিন্তু তথ্য উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্ট থেকে সেই দুই দাবির প্রতিফলন ঘটছে না বলেন মনে করেন বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

এখনও সেই একই ধরনের ঘটনা আমরা প্রত্যাশা করি না। গণতান্ত্রিকভাবে, সুষ্ঠু স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলুক, আমরা তা চাই,” বলছিলেন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন।

একে মিডিয়ার জন্য হুমকি বলে মনে করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন। “এখানে শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সংগঠনের কথা বলা হয়নি। যারা ফ্যাসিস্ট বা গণহত্যার সাথে জড়িতদের কথাও বলা হয়েছে,” বলছিলেন তিনি।

মি. ইসলামের বলা ‘নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্ট’ সম্বন্ধে আইনে আসলে কী আছে? এ বিষয়ে আইনজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মীরাই বা কী বলছেন?


More News Of This Category
bdit.com.bd